চলমান বাস্তবতা, বিবেকের দায়বদ্ধতা, তাই আমাদের এই অভিযাত্রা।
সম্মানিত অভিভাবক/অভিভাবিকা,
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ।
বিজ্ঞানের উৎকর্ষতার বর্তমান যুগে, প্রযুক্তির কঠিন চ্যালেঞ্জকে মোকাবেলা করে দেশ, জাতি ও বিশ্বকে নেতৃত্ব দেয়ার পাশা-পাশি ইহজাগতিক কল্যাণ ও শান্তি এবং পরকালীন মুক্তির জন্য চাই এমন একটি শিক্ষা ব্যবস্থা, যা হবে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, ধর্ম ও নৈতিকতার সমন্বয়ে গঠিত এবং সুচিন্তিত বিশ্বমানের শিক্ষা কারিকুলাম অনুযায়ী পরিচালিত। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় ‘সাধারণ শিক্ষা’ এবং ‘মাদরাসা শিক্ষা’ এ দু ‘ধারার মধ্যে সমন্বয় না। থাকায়, একজন তৈরি হচ্ছেন অনেকটা বেপরোয়াভাবে শুধু দুনিয়ার কথা চিন্তা করে, আর অপরজন তৈরি হচ্ছেন বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থাকে খানিকটা পাশ কাটিয়ে।
চলমান বাস্তবতা, বিবেকের দায়বদ্ধতা, তাই আমাদের এই অভিযাত্রা।
সম্মানিত অভিভাবক/অভিভাবিকা,
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ।
বিজ্ঞানের উৎকর্ষতার বর্তমান যুগে, প্রযুক্তির কঠিন চ্যালেঞ্জকে মোকাবেলা করে দেশ, জাতি ও বিশ্বকে নেতৃত্ব দেয়ার পাশা-পাশি ইহজাগতিক কল্যাণ ও শান্তি এবং পরকালীন মুক্তির জন্য চাই এমন একটি শিক্ষা ব্যবস্থা, যা হবে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, ধর্ম ও নৈতিকতার সমন্বয়ে গঠিত এবং সুচিন্তিত বিশ্বমানের শিক্ষা কারিকুলাম অনুযায়ী পরিচালিত। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় ‘সাধারণ শিক্ষা’ এবং ‘মাদরাসা শিক্ষা’ এ দু ‘ধারার মধ্যে সমন্বয় না। থাকায়, একজন তৈরি হচ্ছেন অনেকটা বেপরোয়াভাবে শুধু দুনিয়ার কথা চিন্তা করে, আর অপরজন তৈরি হচ্ছেন বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থাকে খানিকটা পাশ কাটিয়ে।
চলমান বাস্তবতা বিবেকের দায়বদ্ধতা তাই আমাদের এই অভিযাত্রা
সম্মানিত অভিভাবক/অভিভাবিকা, আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ।
বিজ্ঞানের উৎকর্ষতার বর্তমান যুগে, প্রযুক্তির কঠিন চ্যালেঞ্জকে মোকাবেলা করে দেশ, জাতি ও বিশ্বকে নেতৃত্ব দেয়ার পাশা-পাশি ইহজাগতিক কল্যাণ ও শান্তি এবং পরকালীন মুক্তির জন্য চাই এমন একটি শিক্ষা ব্যবস্থা, যা হবে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, ধর্ম ও নৈতিকতার সমন্বয়ে গঠিত এবং সুচিন্তিত বিশ্বমানের শিক্ষা কারিকুলাম অনুযায়ী পরিচালিত। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় ‘সাধারণ শিক্ষা’ এবং ‘মাদরাসা শিক্ষা’ এ দু ‘ধারার মধ্যে সমন্বয় না। থাকায়, একজন তৈরি হচ্ছেন অনেকটা বেপরোয়াভাবে শুধু দুনিয়ার কথা চিন্তা করে, আর অপরজন তৈরি হচ্ছেন বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থাকে খানিকটা পাশ কাটিয়ে।
ফলে সমাজ ব্যবস্থায় একই রক্ত মাংসে গড়া দু’জন বনি আদমকে দেখা যায় দু’টি ভিন্ন চেহারায়। মাদরাসা শিক্ষায় শিক্ষিত সর্বোচ্চ ডিগ্রিধারীকে দুনিয়া সম্পর্কে অজ্ঞ, নেতৃত্বের অযোগ্য হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে। অপরদিকে সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিত জনকে মনে করা হচ্ছে ধর্মজ্ঞান হীন, আল্লাহ, রাসূল ও পরকাল বিমুখ দুনিয়াদার হিসেবে। অথচ বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর নিকট আদর্শিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে, একটি বর্বর জাতি বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ জাতিতে পরিণত হয়েছিল। তৈরি হয়েছিলেন হযরত আবু বকর, উমর, উসমান, আলী (রা.) প্রমুখের মত মহামনীষী, যারা ছিলেন একদিকে পরহেযগার, দরবেশ, অন্যদিকে সেনাপতি, বিচারপতি, সমর নায়ক, রাষ্ট্রনায়ক। কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থা থেকেই তৈরি হয়েছিলেন অঙ্ক শাস্ত্রের বিস্ময় আল খাওয়ারেজমী, চিকিৎসা বিজ্ঞানী ইবেন সিনা, দার্শনিক ইমাম গাজালী, ঐতিহাসিক ইবনে খালদুনসহ অসংখ্য জ্ঞানী, বিজ্ঞানী ও তাপস।
তাই আমাদের সন্তানদের আল্লাহভীরু, ধার্মিক, পরহেযগার এবং আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পর্কে সচেতন-দেশ, জাতি ও বিশ্বকে নেতৃত্ব দেওয়ার মত গুণাবলি সম্পন্ন প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলে, ইসলামকে সর্বশ্রেষ্ঠ এবং বিজয়ী আদর্শ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার মত যোগ্য নাগরিক গড়ে তোলার প্রত্যয়ে তা’লীমুল উম্মাহ মাদরাসার অভিযাত্রা।